রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (রাকসু) নির্বাচনে ওএমআর মেশিনেই ভোট গণনা করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, ছাত্রদলসহ দুইটি সংগঠন ম্যানুয়ালি ভোট গণনার দাবি জানালেও তা সম্ভব নয়। কারণ, রাকসু, সিনেট ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ভোটার ২৮ হাজার ৯০৫ জন। হাতে গণনা করলে নির্বাচনের ফলাফল পেতে কয়েক দিন সময় লাগবে। তাই ওএমআর শিটে ভোটগ্রহন হবে এবং ফলাফল গণনা করা হবে ওএমআর মেশিনে।
এদিকে দুপুরে রাকসুতে 'ইউনাইটেড ফর রাইটস'-এর ১১ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এই প্যানেলে ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থী নেই। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে 'ইন্ডিপেনডেন্ট স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স' নামের একটি জোটের আত্মপ্রকাশ করেছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ রাকসুতে ২৪৮ জন ও সিনেটে ৫৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। রাকসুতে ভিপি পদে ১৮ জন, জিএস পদে ১৪ জন ও এজিএস পদে ১৬ জন প্রার্থী হয়েছেন। ছাত্রদল আর ছাত্র শিবির পুর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে। তবে বাকি ৮টির আংশিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া হল সংসদে ৬০০ জন প্রার্থী রয়েছেন।
এবার রাকসুতে মোট ভোটার ২৮ হাজার ৯০৫ জন। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর। রোববার বিকেল তিনটায় সিনেট ভবনে লটারি করে প্রার্থীদের ব্যালট নাম্বার প্রকাশ করা হবে। সন্ধ্যায় চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু করতে পারবেন প্রার্থীরা।
রাকসু নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।
রোববার (১৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরে কোষাধ্যক্ষ কার্যালয়ের সামনে প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম সাংবাদিকদের একথা বলেন।
তিনি বলেন, ছাত্রদলসহ দুইটি সংগঠন ম্যানুয়ালি ভোট গণনার দাবি জানালেও তা সম্ভব নয়। কারণ, রাকসু, সিনেট ও হল সংসদ মিলিয়ে মোট ভোটার ২৮ হাজার ৯০৫ জন। হাতে গণনা করলে নির্বাচনের ফলাফল পেতে কয়েক দিন সময় লাগবে। তাই ওএমআর শিটে ভোটগ্রহন হবে এবং ফলাফল গণনা করা হবে ওএমআর মেশিনে।
এদিকে দুপুরে রাকসুতে 'ইউনাইটেড ফর রাইটস'-এর ১১ সদস্যের প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। তবে এই প্যানেলে ভিপি, জিএস ও এজিএস প্রার্থী নেই। এছাড়া স্বতন্ত্র প্রার্থীদের নিয়ে 'ইন্ডিপেনডেন্ট স্টুডেন্ট অ্যালায়েন্স' নামের একটি জোটের আত্মপ্রকাশ করেছে।
রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ রাকসুতে ২৪৮ জন ও সিনেটে ৫৮ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। রাকসুতে ভিপি পদে ১৮ জন, জিএস পদে ১৪ জন ও এজিএস পদে ১৬ জন প্রার্থী হয়েছেন। ছাত্রদল আর ছাত্র শিবির পুর্ণাঙ্গ প্যানেল ঘোষণা করেছে। তবে বাকি ৮টির আংশিক প্যানেল ঘোষণা করা হয়েছে। এছাড়া হল সংসদে ৬০০ জন প্রার্থী রয়েছেন।
এবার রাকসুতে মোট ভোটার ২৮ হাজার ৯০৫ জন। দীর্ঘ ৩৫ বছর পর রাকসু নির্বাচন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে আগামী ২৫ সেপ্টেম্বর। রোববার বিকেল তিনটায় সিনেট ভবনে লটারি করে প্রার্থীদের ব্যালট নাম্বার প্রকাশ করা হবে। সন্ধ্যায় চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হবে। এরপর থেকে আনুষ্ঠানিক প্রচার-প্রচারণা শুরু করতে পারবেন প্রার্থীরা।
রাকসু নির্বাচন অবাধ সুষ্ঠু ও গ্রহণযোগ্য করতে সব ধরনের প্রস্তুতি নেয়া হচ্ছে বলে জানান প্রধান নির্বাচন কমিশনার প্রফেসর এফ নজরুল ইসলাম।